ঢাকা , রবিবার, ১৩ জুলাই ২০২৫ , ২৯ আষাঢ় ১৪৩২ বঙ্গাব্দ , ই-পেপার
সংবাদ শিরোনাম
বিএনপি ক্ষমতার জন্য নয়, গণতন্ত্র উদ্ধারে পাগল-গয়েশ্বর ডেঙ্গু রোগী বেড়েছে সাড়ে ৬ গুণ, মৃত্যু বেড়েছে ৪ গুণ আরও ৩ জনের করোনা শনাক্ত ডেঙ্গু নিয়ে হাসপাতালে ভর্তি আরও ১৩৭ ইনুর ভয়েস রেকর্ড, ভিন্ন খাতে প্রবাহিত করার অভিযোগ টানা বৃষ্টিতে চড়া সবজির বাজার মাধ্যমিক স্তরে ‘ঝরে পড়া’র প্রবণতা বাড়ার ইঙ্গিত এসএসসির ফল পুনর্নিরীক্ষণের আবেদন শুরু করবেন যেভাবে পরিবহন খাতে চাঁদাবাজি আগের মতোই চলছে প্রত্যাখ্যান হেফাজতের প্রতিহতের ঘোষণা অবৈধভাবে সমুদ্রপথে ইউরোপ প্রবেশে শীর্ষে বাংলাদেশ দেড় বছরে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে আরও দেড় লাখ রোহিঙ্গা-ইউএনএইচসিআর মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার উন্মুক্ত হওয়ার সম্ভাবনা অনিশ্চত ধর্ষণ-গণপিটুনিতে হত্যা বেড়েছে জুনে, কমছে না অজ্ঞাত লাশের সংখ্যা-এমএসএফ খুনের পর লাশের ওপর লাফায় ঘাতকরা দেশজুড়ে রোমহর্ষক-বীভৎস হত্যাকাণ্ডে বাড়ছে উদ্বেগ সভ্যতার ইতিহাস আর সৌন্দর্যে মোড়া বিশ্বের সেরা ৭ দুর্গ ইউক্রেনকে অস্ত্র দেবে যুক্তরাষ্ট্র অর্থ দেবে ন্যাটো: ট্রাম্প ভুল স্বীকার করে ক্ষতিপূরণ দিলে আলোচনায় বসবে ইরান পাকিস্তানে ৯ বাসযাত্রীকে অপহরণের পর গুলি করে হত্যা

বিচারিক আদালতে তারেক রহমানের সব মামলা শেষ

  • আপলোড সময় : ২১-০৩-২০২৫ ০২:৪৩:৩০ অপরাহ্ন
  • আপডেট সময় : ২১-০৩-২০২৫ ০২:৪৩:৩০ অপরাহ্ন
বিচারিক আদালতে তারেক রহমানের সব মামলা শেষ
বসুন্ধরা গ্রুপের ইঞ্জিনিয়ার সাব্বির হত্যায় দায়মুক্তি জন্য ঘুষ গ্রহণের অপরাধে দায়ের করা মামলায় বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ৮ জনকে খালাস দিয়েছেন আদালত। এর মাধ্যমে বিচারিক আদালতে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া সব মামলা শেষ হয়েছে বলে জানিয়েছেন তার আইনজীবীরা। গতকাল বৃহস্পতিবার ঢাকার বিশেষ জজ ৩-এর বিচারক আবু তাহের এ রায় ঘোষণা করেন। এ মামলার অপর আসামিরা হলেন— সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী লুৎফুজ্জামান বাবর, তারেক রহমানের সাবেক পিএস মিয়া নুর উদ্দিন অপু, বসুন্ধরা গ্রুপের চেয়ারম্যান আহমেদ আকবর সোবহান, তার দুই ছেলে সাফিয়াত সোবহান এবং সাদাত সোবহান, বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক আবু সুফিয়ান ও ব্যবসায়ী কাজী সালিমুল হক কামাল ওরফে ইকোনো কামাল। তারেক রহমানের পক্ষে আইনজীবী মাসুদ আহমেদ তালুকদার বলেন, ঢাকার বিশেষ জজ ৩-এর বিচারক বসুন্ধরা গ্রুপের ইঞ্জিনিয়ার সাব্বির হত্যা মামলার রায় ঘোষণা করেছেন। রায়ে তিনি বলেছেন, এটি একটি হোপলেস মামলা। অন্যায়ভাবে এ মামলা সাজানো হয়েছিল। তখনকার সময় কারও অন্যায় ইচ্ছা-অভিলাষ পূরণের জন্য এ মামলা হয়েছে। প্রসিকিউশন এ মামলা প্রমাণ করতে ব্যর্থ হয়েছে। এক-এগারোর মঈন ইউ আহমেদের সময় রাজনীতিবিদদের বিভাজিত করার চেষ্টা হয়েছে। মইন ইউ আহমেদ ও মাসুদ উদ্দিন আহমেদ দুর্নীতি দমন কমিশনকে (দুদক) দিয়ে একটা এজাহার করালেন। প্রথমে ৬ পরে ৮ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলা করাই হয়েছিল তৎকালীন সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব তারেক রহমানকে রাজনীতি থেকে সরিয়ে দেওয়ার জন্য। মামলার তার বিরুদ্ধে কোনও সাক্ষী ছিল না। জনৈক আলমগীর নামে একটা লোককে তারা ম্যাজিস্ট্রেটের সামনে হাজির করে জবানবন্দি দিয়েছিল। সেখানে তারেক রহমানের নামোল্লেখ করা হয়। পরবর্তীতে এ আলমগীরের আর কোনও হদিস পাওয়া যায়নি। এ মামলায় আদালতে ১৫ জন সাক্ষ্য দিয়েছে। সেখানে তারেক রহমানের ব্যাপারে তারা একটা শব্দও বলেনি। তিনি আরও বলেন, এ মামলার মাধ্যমে তারেক রহমানের বিরুদ্ধে বিচারিক আদালতে সকল মামলা শেষ হয়েছে। তার আর কোনও মামলা নেই। বিএনপির আইনজীবী বোরহান উদ্দিন জানান, আসামিদের বিপক্ষে কোনও সাক্ষ্য-প্রমাণ উপস্থাপন করতে পারেনি দুদক। তার বিরুদ্ধে দেশে আর কোনও মামলা নেই। ফলে ওনার দেশে ফিরে রাজনীতি করতে আর কোনও বাধা নেই। মামলার সূত্রে জানা গেছে, ২০০৬ সালের ৪ জুলাই বসুন্ধরা গ্রুপের পরিচালক সাব্বির খুন হলে একটি হত্যা মামলা হয়। ওই হত্যাকাণ্ড ধামাচাপা দিতে ২১ কোটি টাকা ঘুষ নেওয়ার অভিযোগে ২০০৭ সালের ৪ অক্টোবর দুদকের উপ-পরিচালক আবুল কাসেম রাজধানীর রমনা থানায় একটি দুর্নীতির মামলা দায়ের করেন। মামলায় বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমানসহ ছয়জনকে আসামি করা হয়। তবে ২০০৮ সালের ২৩ এপ্রিল তারেকসহ আট আসামির বিরুদ্ধে আদালতে অভিযোগপত্র দেয় দুদক।
 

নিউজটি আপডেট করেছেন : Dainik Janata

কমেন্ট বক্স